সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৩

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।


বাংলাদেশেও কম্পিউটার এর পাশাপাশি মোবাইল এ ইন্টারনেট ব্যবহার হয়ে থাকে ব্যাপকভাবে । শুধু তাই নয় মোবাইল অপারেটরদের ইন্টারনেট প্যাকেজ চালু করে ডেস্কটপ কিংবা ল্যাপটপ এও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন।



নিচে সব কম্পানির ইন্টারনেট প্যাকেজ বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ

গ্রামীনফোন ইন্টারনেট :
১। P1 (পে পার ইউজ) যতটুকু ব্যবহার ততটুকু বিল (Dial *577*5#)
২। P2 (আনলিমিটেড) মাসিক বিল ভ্যাট সহ ৯০০ টাকার মত
৩। P3 (আনলিমিটেড নাইট ) রাত ১২টা থেকে সকাল ১০টা, মাসিক বিল ২৫০টাকা
৪। P4 (ডেইলি প্যাক ) ১৫০ মেগাবাইট প্রতিদিন, ভ্যাট সহ বিল ৭০ টাকার মত ( *500*4*1#)
৫। P5 (৩জিবি ) ভ্যাট সহ মাসিক বিল ৭০০ টাকার মত (*500*5*1#)
৬। P6 (১জিবি ) ভ্যাট সহ মাসিক বিল ৩৫০ টাকার মত (*500*6*1#)
৭.। মিনিপ্যাক (১৫ এমবি) ১৫ দিনে ২৯ টাকা(Dial *500*7*1#)
৮। মিনিপ্যাক (৯৯ এমবি) ১৫ দিনে ৯৯ টাকা (*500*9*1#)
৯। মিনিপ্যাক (৩ এমবি) ৩ দিনে ৯ টাকা (*500*10*1# )
১০। মিনিপ্যাক (১ এমবি) ২ দিনে ৩ টাকা (*500*11*1#)
 
বাংলালিঙ্ক ইন্টারনেটঃ
বাংলালিঙ্ক মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য আপনি যে পেকেজ ব্যবহার করতে চান তার কোড লিখে পাঠিয়ে দিন 3343 নাম্বার এ ।
১। P1 (পে পার ইউজ) যতটুকু ব্যবহার ততটুকু বিল প্রতি .০২/১কেবি
২। P2 (আনলিমিটেড) মাসিক বিল ভ্যাট সহ ৭০০ টাকার মত
৩। P3 (আনলিমিটেড নাইট ) রাত ১০টা থেকে সকাল ১০টা মাসিক বিলভ্যাট সহ ৩৫০ টাকার মত
৪। P4 (ডেইলি প্যাক ) ২০০ মেগাবাইট প্রতিদিন
৫। P5 (100 মেগাবাইট) মাসিক ভিত্তিতে ব্যবহারযোগ্য
৬। P6 (১জিবি ) ভ্যাট সহ মাসিক বিল ৩০০ টাকার মত
৭। P7 (২০ মেগাবাইট – ২০ টাকা প্রতিদিন )
৮। P8 (৫০ মেগাবাইট – সাপ্তাহিক )
৯। P9 (৩ মেগাবাইট- ৮ টাকা প্রতিদিন)
১০।P10 (২ মেগাবাইট-প্রতিদিন )
১১। P11 (প্রতিদিন-সকাল আনলিমিটেড)
১২। P12 (সাপ্তাহিক আনলিমিটেড)
১৩। P13 (মাসিক-সকাল আনলিমিটেড)
১৪। p14(১০মেগাবাইট ১০ টাকা )
[নির্ধারিত এমবি ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে আপনার প্রতি .০২/০১কেবি হারে চার্জ কাটবে
মেগাবাইট চেক করতে ডায়াল করুন *222*3#
এরপর একটি কনফার্ম মেসেজ পেলেই ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু করতে পারবেন ।
 
রবি ইন্টারনেট :
রবি ইন্টারনেট প্যাকেজ বাছাই করতে নিচের অপশন গুলো দেখুন :
১।মিনিপ্যাক – ২০০ মেগাবাইট, ৫৫টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে ডায়াল করুন *8444*81# ১ দিন মেয়াদ
২।মিনিপ্যাক - ২০ মেগাবাইট, ২০ টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে *8444*20# ডায়াল করুন, ৭ দিন মেয়াদ
৩।মিনিপ্যাক - ১০ মেগাবাইট, ১০ টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে *8444*80# ডায়াল করুন, ১ দিন মেয়াদ
৪। মিনিপ্যাক - ১০ মেগাবাইট, ১০টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে *8444*10# ডায়াল করুন, ১০ দিন মেয়াদ
৫। মিনিপ্যাক - ১০০ মেগাবাইট, ১০০ টাকা + ভ্যাট, একটিভেট করতে *8444*30# ডায়াল করুন, ৩০ দিন মেয়াদ
৬। মিনিপ্যাক - ১ জিবি ৩১৬ টাকা, একটিভেট করতে *8444*85# ডায়াল করুন, ৩০ দিন মেয়াদ
৭। মিনিপ্যাক - ৩ জিবি ৫১৭ টাকা, একটিভেট করতে *8444*84# ডায়াল করুন, ৩০ দিন মেয়াদ
৮। মিনিপ্যাক - ৫ জিবি ৭৪৭.৫০ টাকা, একটিভেট করতে *8444*82# ডায়াল করুন, ৩০ দিন মেয়াদ
 
এয়ারটেল ইন্টারনেট :
১। মিনিপ্যাক - ২০ মেগাবাইট, ২০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ . একটিভেট করতে লিখুন WPL and sent to ৫০০০, মেয়াদ ৭ দিন ।
২। মিনিপ্যাক - ২০ মেগাবাইট, ৩০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন WPL and sent to ৫০০০ মেয়াদ ১৫ দিন।
৩।মিনিপ্যাক - ৫৫ মেগাবাইট, ৫০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন WPM and sent to ৫০০০ মেয়াদ ৭ দিন।
৪।মিনিপ্যাক - ১২০ মেগাবাইট, ৯৯টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন FPM and sent to ৫০০০, মেয়াদ ১৫ দিন ।
৫। মিনিপ্যাক - ১০ মেগাবাইট, ১০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন, একটিভেট করতে Type P9 and sent to ৫০০০, মেয়াদ ২ দিন ।
৬। মিনিপ্যাক - ১৫০মেগাবাইট, ৫০ টাকা + ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন P4 and sent to ৫০০০, মেয়াদ ২ দিন।
৭।মিনিপ্যাক - ১ জিবি, ২৭৫ টাকা+ ভ্যাট + এসএমএসচার্জ, একটিভেট করতে লিখুন P6 and sent to ৫০০০, মেয়াদ ৩০ দিন ।
মেগাবাইট চেক করতে ডায়াল করুন *778*4#
 
টেলিটক ইন্টারনেট :
১২৮ কেবিপিএস স্পিড(kbps) ১০ মেগাবাইট: মূল্য ৮ টাকা, মেয়াদ ১ দিন, প্যাকেজ কোড D7
২ জিবি: মূল্য ৩৫০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D11
আনলিমিটেড: মূল্য ৬৫০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D12
২৫৬ কেবিপিএস(kbps) স্পিড ১ জিবি: মূল্য ১৭৫ টাকা, মেয়াদ ১০ দিন, প্যাকেজ কোড D14
৪ জিবি: মূল্য ৬০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D16
আনলিমিটেড: মূল্য ১,০৫০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D17
৫১২ কেবিপিএস(kbps) স্পিড ১ জিবি: মূল্য ২০০ টাকা, মেয়াদ ১০ দিন, প্যাকেজ কোড D19 ২ জিবি: মূল্য ৫০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D20
১০ জিবি: মূল্য ১,০০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D22
১ এমবিপিএস ৪ জিবি: মূল্য ৮০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D25
৮ জিবি: মূল্য ১,২০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D26
২ এমবিপিএস ১০ জিবি: মূল্য ২,৫০০ টাকা, মেয়াদ ৩০ দিন, প্যাকেজ কোড D27
আপনি যে প্যাকেজ একটিভ করতে চান তার কোড লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে।
এছাড়াও সাধারণ টেলিটক গ্রাহক দের জন্য নিচের ইন্টারনেট পেকেজ গুলো ও রয়েছে
১।নো ইউজ নো পে, একটিভেট করতে reg লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
২। ২৫০ টাকায় ১ জিবি, একটিভেট করতে m01g লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৩। ১০ মেগাবাইট ৮ টাকা প্রতিদিন, একটিভেট করতে d10m লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৪। ৫০ মেগাবাইট ৪০ টাকায় ৭ দিন, একটিভেট করতে w50m লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৫।শুধুমাত্র রাতে ১০০ মেগাবাইট ৮০ টাকায় ১৫ দিন, একটিভেট করতে f100m লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৬।আনলিমিটেড ইন্টারনেট পেতে unl লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
৭।প্রতিদিনের আনলিমিটেড ইন্টারনেট পেতে dunl লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
মেগাবাইট চেক করতে u লিখে পাঠিয়ে দিন ১১১ নাম্বারে
 
সিটিসেল ইন্টারনেট :
এবার আসি সিটিসেল সম্পর্কে জানতে, সিটিসেল এর ইন্টারনেট সেবা তুলনামূলকভাবে অনেক ভালো হলেও সবচেয়ে বড় সমস্যা সিটিসেল এর নেটওয়ার্ক দেশের আনাচে কানাচে সব জায়গায় পাওয়া যায়না
ZOOM ULTRA এর প্রি পেইড পেকেজ গুলো নিচে দেখানো হলো
১। Ultra 1 - ১৫০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ৮০০ মেগাবাইট - ১ জিবি - ২৭৫ টাকায় - প্রতি কিলোবাইট .০০০১ করে
২। Ultra 2 - ৩০০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ১.৫ জিবি - ৩ জিবি - ৮০০ টাকায় - প্রতি কিলোবাইট .০০০১ করে
৩। Ultra 3 -৫১২ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ১.৫ জিবি - ২ জিবি - ১৮০০ টাকায় - প্রতি কিলোবাইট .০০০১ করে
৪। Ultra 4 - ১৫০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ২০০ মেগাবাইট প্রতিদিন - ৪ টাকায় - প্রতি মিনিট .৫০ করে
৫। Ultra 5 - ১৫০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- আনলিমিটেড রাত ১টা থেকে সকাল ৮টা - ২৭৫ টাকায়
৬। Ultra 6 - ১৫০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ৪০০ টাকায় - ১.৫ জিবি - ২ জিবি - প্রতি কিলোবাইট .০০০১ করে
৭। Ultra 7 - ৩০০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ৫০০ টাকায় - ৮০০ মেগাবাইট - ১.৫ জিবি - প্রতি কিলোবাইট .০০১ করে
৮। Ultra 8 - ৩০০ কিলোবাইট পার সেকেন্ড- ৪২৫ টাকায় - আনলিমিটেড রাত ১টা থেকে সকাল ৯টা - প্রতি মিনিট .৫০ করে
আপনি যে পেকেজ টি ব্যবহার করতে চান তার কোড লিখে পাঠিয়ে দিন ৯৬৬৬ নাম্বারে । আর কনফার্মেশন মেসেজ পেলেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ।

ভালো লাগলে কমেন্ট জানাতে ভুলবেন না।
 
আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি তাদের নরমাল এন্টিভাইরাস সেরকম সাপোর্ট দিতে পারে না। তাই সবাই চায় একটু ভাল ইন্টারনেট সিকিউরিটি ব্যবহার করে তার পিসি কে ভাইরাস এবং মেলওয়ার থেকে সুরক্ষিত রাখতে। এই দিক থেকে PandaInternet Security  মোটামুটিভাবে জনপ্রিয় ।


ডাউনলোড করুন : এখান থেকে ।
একটিভেশন কোড ১৮০ দিনের জন্য :
IS12PVIP-98464171
অথবা
IS12PVIP-98464172
ধন্যবাদ ।
আমরা অনেকে অনলাইনে লাইভ টিভি অথবা লাইভ খেলা দেখার চেষ্টা করি। কিন্তু অজানা থাকার কারণে দেখতে পারিনা। অনেকের বাসায় টিভি নাই কিন্তু কম্পিউটার আছে , ডিস নাই কিন্তু ইন্টারনেট আছে। আবার অনেকে অফিসে থাকেন। মূলত এই টিউনটা তাদের জন্যই।
আমি আপনাদেরকে দু'টি সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার মধ্যে একটি বাংলার জন্য আর একটি বাহিরের জন্য। তবে দু'টায় ভালো, আমার পরীক্ষিত।
এবার নিয়ে নিন এড্রেস গুলোঃ
বাংলার জন্য , http://www.jagobd.com
আমরা অনেকে কম্পিউটারে টিভি কার্ড ব্যবহার করে থাকি। যাদের টিভি কার্ড নেই তারা এই ওয়েবসাইটটি থেকে ২৭টি বাংলা চ্যানেল দেখতে পারবেন। শুধুই টিভি চ্যানেল নয়, এই এক ওয়েবসাইটে আপনি Bangla Channel ছাড়াও Bangla Radio,Newspaper, Islamic Channel, Special Events এগুলো দেখতে পারবেন।


বাহিরের জন্য , http://kasperwindow.blogspot.com/p/online-tv.html
আজকে এমন একটি সফটওয়্যার দিতে যাচ্ছি যার সাহায্যে খুব সহজে কল রেকর্ড করা যায়।
এই সফটওয়্যার শুধু মাত্র সিম্বিয়ান সাপোর্ট করে এমন মোবাইল এ ব্যবহার করুন। আমরা অনেক সময় ভাল রেকর্ডিং সফটওয়্যার দিয়ে রেকর্ড করতে গেলে বিপ দেয়। কিন্তু এই সফটওয়্যার বিপ ছাড়াই কল রেকর্ড করতে পারে।


আমি আপনাদের এই সফটওয়্যার এর trial version দিচ্ছি যা ১৫ দিন পরে আবার ইন্সটল করলেই হবে। এবং একটা লাইসেন্স কী দিচ্ছি। তবে এটা দিয়ে সব মোবাইলে ফুল ভার্সন এ কনভার্ট করা যায়না। তবে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে সমস্যা নেই কারন সফটওয়্যারটির সিস ফাইল টি আপনার মোবাইল এ সেভ করে রাখবেন তাহলে ১৫দিন পরে ইন্সটল করতে সমস্যা হবে না।
তবে সফটওয়্যারটি অবশ্যই hide অবস্থাতে রাখতে হবে রেকর্ড করার জন্য।
Exit করলে আর রেকর্ড হবে না।

পোস্ট ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন…

শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৩

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে ভালই আছেন।
এখন আপনি কুরআন পড়ুন আপনার মোবাইল থেকে অসাধারণ একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে।
আমাদের সকল মুসলিমের প্রয়োজন আল্লাহ্‌র বাণী আল্লাহ্‌র কুরআন পড়া।
তাই আজ আপনাদের কাছে নিয়ে এলাম একটি অসাধারণ জাভা সফটওয়্যার। ইনশাআল্লাহ্‌ এই সফটওয়্যারটি অনেক মোবাইলেই চলবে।
এই সফটওয়্যারটির অসাধারণ কিছু ফিচারও আছে।

  • এই কুরআনটি হচ্ছে আরবি ভাষায় এবং প্রতি আয়াতের নিচে ইংরেজি অনুবাদ রয়েছে
  • (আপনি চাইলে উর্দুও করতে পারবেন)
  • আপনি এই কুরআনের আয়াতগুলা ZOOM করে পড়তে পারবেন।
  • (FONT CHANGE করে)
  • আল কুরআন বাংলা আপনার মোবাইলের জন্য ডাউনলোড করতে আমার আগের পোস্ট দেখতে পারেন। 
  • আমি এটা আপনাদের জন্য MEDIAFIRE এ আপলোড করে দিলাম।

    ডাউনলোড করুন এখান থেকে। 

    অথবা

    এখান থেকে। 


    ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন...

     
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

আজকের আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম মেমোরী কার্ডের গুরুত্বপূর্ণ দু'টি টিপস, যা জানা আপনাদের একান্ত প্রয়োজন। 

তাহলে অনুসরণ করুন নিচের পদ্ধতি গুলো ভালো করে।

টিপস (০১)

আমরা অনেক সময় কম্পিউটারে মেমোরিকার্ড দিয়ে ছবি/ নাটক/ গান লোড করি । অনেক সময় আমাদের এমন কিছু পারসোনাল জিনিস থাকে যেগুলো আমরা কম্পিউটার থেকে হাইড করতে চাই ।
এ সমস্যার সমাধান দেব আমি । আপনি যে ফোল্ডার টা কম্পিউটার থেকে হাইড
করতে চান সেই ফোল্ডারের নামের শেষে শুধু (ফুলস্টপ) বসিয়ে দিন ।
যেমনঃ Hossian Photo শেষে "." (ফুলস্টপ) বসিয়ে দিন।



ব্যস কাজ শেষ । এখন কম্পিউটারে মেমোরিকার্ড ঢুকালেও ওই ফোল্ডারে আর
ঢুকতে পারবে না । যতোই চেষ্টা করুক, কোন ভাবেই ঢোকা যাবে না।


টিপস (০২)
আপনার জাভা মোবাইলের মেমোরি কার্ড কেউ ফরমেট দিতে পারবে না ।
প্রথমে আপনার মেমোরি কার্ডের নাম রিনেইম করুন ।
তারপর আপনার রিনেইম করা নামের সাথে .Otb লাগিয়ে দিন যেমনঃ
Hossian.otb আর কিছু করা লাগবে না ।



ব্যস এবার কেউ আপনার মেমোরি কার্ড ফরমেট করতে পারবেনা ।

বিঃ দ্রঃ উপরের কাজগুলো মোবাইলে মেমোরি রেখে কাজ করতে হবে।

(যারা জানেন না তাদের জন্য আমার আজকের টিউন)
ভালো লাগলে কমেন্ট জানাতে ভুলবেন না।


1 » আপাতত ব্রাউজ এর জন্য প্রথমে P1 একটিভ করুন ।
তারপর T567321 লিখে 9999 এ SMS দেন ।
তাহলে আপনি ৫ টাকায় 15MB পাবেন যার মেয়াদ ১৫ দিন ।
*অবশ্যই P1 একটিভ করার পর ম্যাসেজটা পাঠাবেন ।

2 » GP-Internet এবং Opera mini দিয়ে ফেসবুক ফ্রী চালান ।
মনে রাখবেন মোডিফাই করা ওপেরাতে নয় ।
http://0.facebook.com/ লিখে ফ্রী ফেসবুক ব্যবহার করুন ।
আপনি চাইলে ছবিসহ ব্যবহার করতে পারবেন ।
শুধু Photo link copy করে 0 এর আগে www বসান ।
এভাবে , http://www.0.facebook.com/­home.php
যাদের টাকা বা মেগাবাইট কাটছে তারা ওপেরার সেটিংস এ যান ।
(opera mini 5.0 to 7.1) Menu>settings>>­advanced settings. উপরে 'connection type'/­'protocol' নামে একটা মেনু আছে ।
ওখান 'HTTP' এবং 'SOCKET' Or 'SOCKET/HTTP' নামের অপশন আছে ।
আপনারা 'HTTP' সিলেক্ট করে 0.facebook.com চালান , তাহলে TK. বা MB কাটবে না ।
আর কাটলেও মাঝে মাঝে 2/1KB or, 2/1 paisa কেটে নিতে পারে ।
ওপেরা 4.0 to 4.4 এ Menu>setting>pr­otocol type এ যেতে হবে ।

3 » P1 একটিভ করুন ।
তারপর প্রতিদিন রাত ১১.৩০ খেকে ১২.১৫ পর্যন্ত continue একটা File download করুন ।
23tk. যাবে প্রথমদিন , তারপর থেকে ফ্রী ব্রাউজ করতে থাকুন প্রতিদিন ।

4 »আনলিমিটেড ফাইল ডাউনলোডের জন্য P4 (150MB @ tk. 60 pack) নিন রাত 12:05am এ । 130 মেগাবাইট ডাটা শেষ হবার পর 30 Megabyte এর একটা বড় ফাইল একটানা একবারে ডাউনলোড দিন ।
এরপর প্যাকটা আনলিমিটেড হয়ে যাবে । আপনি ওইদিন 1.7GB+ ডাটা ডাউনলোড দিতে পারবেন ।
আর ওইদিন 11:30pm থেকে 12:45am পর্যন্ত ডাটা ইউজ টানা করলে কথনো কথনো পরের দিনেও আনলিমিটেড ডাউনলোড দিতে পারবেন ।
আরো নতুন কার্যকর ট্রিক পেলে জানানো হবে ।
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আমারা আনেকেই নোকিয়া  সুইট ব্যবহার করি। নোকিয়া তাদের নতুন স্মার্ট ফোন গুলোতে অনেক নতুন ফিচার অ্যাড করেছে। এই স্মার্ট ফোন গুলোর বদৌলতে তারা নোকিয়া সুইটেও পরিবর্তন করেছে।
আজ আপনাদের দিব নোকিয়া সুইট এর সেই আপডেট ভার্সন। হয়ত অনেকে আগের ভার্সন আপডেট করে নিউ ভার্সন করেছেন। তবে যারা করেননি তাদের জন্য আমার এই টিউন। আর কথা বারাবো না। নিচে স্ক্রীন শট দেওয়া হল। এই ভার্সন এ কিছু নতুন ফিচার অ্যাড করা হয়েছে।           


তাই দেরি না করে এখান থেকে ডাউনলোড করুন।
ছোট এই অভিজ্ঞতা সবার সাথে শেয়ার করলাম। আশা করি অনেকের উপকারে আসবে।
এমন অনেকেই আছেন যাদের আইফোন হয়ত দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে অনেকটাই ধীরগতির হয়ে গেছে। বিশেষ করে তাদের জন্যই এই টিউন।
প্রথমে আপনার আইফোনের হোম বাটন এ ডাবল ক্লিক করুন।
তারপর যেই এপ্লিকেশনগুলো আসবে সেখানে কিছুক্ষণ চাপ দিয়ে ধরে থাকুন।


এরপর সব এপ্লিকেশনগুলো মাইনাস করে দিন।
কাজটি শেষ হলে হোম বাটন এ ক্লিক করে আপনার আইফোনের ওয়াল এ ফিরে আসুন।
এরপর আপনার আইফোনের শাটডাউন বাটন এবং হোম বাটন একসাথে চেপে ধরুন।
আপনার আইফোনটি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে রি-স্টার্ট না হওয়া পর্যন্ত চেপে ধরা অব্যাহত রাখুন।
আইফোন চালু হলে তফাতটা নিজেই দেখতে পাবেন।
যারা আগে জানতেন না তাদের জন্য আশা করি উপকারে আসবে।
আর যারা আগে থেকেই জানতেন তাদেরকে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

বুধবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৩

এমন একটা সময় ছিল যখন পিসি ব্যবহারকারীরা মাউসের দিকে আঙ্গুল তুলে জিজ্ঞেস করতো এটা কী এবং কী কাজে ব্যবহার হয়, যা অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্য। মূলত পিসির সূচনালগ্ন থেকে কোনো গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস ছিল না। তখন কীবোর্ডই ছিল মূল নিয়ন্ত্রক। যেমন তথ্যে অ্যাক্সেসের জন্য, সেটিং পরিবর্তনের জন্য, ডকুমেন্ট ওপেন বা বন্ধ করার জন্য, প্রোগ্রাম চালু বা বন্ধ প্রভৃতি সব কাজের জন্যই কীবোর্ড ছাড়া অন্যকোনো বিকল্প ছিল না পিসির ক্ষেত্রে। তবে উইন্ডোজের গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের ব্যাপক উন্নয়নের ফলে এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে থাকে এবং ব্যবহারকারীরা ব্যাপকভাবে উইন্ডোজ নির্ভর হয়ে পড়েন। কেননা, উইন্ডোজের মাধ্যমে অভিজ্ঞ এবং অনভিজ্ঞ উভয় ব্যবহারকারীরা সাবলীলভাবে এবং সহজেই তাদের প্রয়োজনীয় সব কাজ সম্পাদন করতে পারছেন মাউসের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায়। বলা যেতে পারে সব ধরনের ব্যবহারকারীরা এখন মাউসনির্ভর হয়ে পড়েছেন।



তবে বেশিরভাগ প্রোগ্রাম ও অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কীবোর্ড শর্টকাট তৈরি করা হয়েছে। কীবোর্ড শর্টকাটের মাধ্যমে কোনো কোনো অ্যাপ্লিকেশনের কোনো কোনো ফাংশন নিয়ন্ত্রণ করা যায় যেমন বেশীরভাগ অ্যাপ্লিকেশনে Ctrl+C চেপে টেক্সট কপি করা যায়। এই ফাংশনটি প্রায় সব অ্যাপ্লিকেশনেই একই। লক্ষণীয়, ব্যবহারকারীরা সাধারণত অ্যাপ্লিকেশন নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় কীবোর্ড কন্ট্রোল কী জানলেও উইন্ডোজ নিয়ন্ত্রণের কীবোর্ড কন্ট্রোল সম্পর্কে খুব একটা অবহিত নন। শুধু তাই নয়, মাউস ছাড়া উইন্ডোজে কাজই করতে জানেন না অনেকেই, যা বিস্ময়কর হলেও সত্য। অথচ মাউসের চেয়ে কীবোর্ডের মাধ্যমে অধিকতর সহজে এবং দ্রুতগতিতে যেমন কাজ করা সম্ভব, তেমনি এর ফলে উপস্থাপিত হবে এক ভিন্ন গতি, যা সহায়তা করবে আরএসআই (repetitive strain injury) সমস্যা প্রতিহত করতে। এবং মাউস নষ্ট হয়ে গেলেও কাজ করতে কোনো অসুবিধা হবে না।

মাউস ছাড়া কিভাবে কাজ করা যায় তা-ই উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে উইন্ডোজ এক্সপি হোম এডিশন ভার্সনের আলোকে উপস্থাপন করা হলেও এসব কীবোর্ড টিপের অনেকগুলোই উইন্ডোজ ভিসতাতেও কাজ করবে।

কাজ শুরু করার জন্য কীবোর্ডের নিচের বাম দিকে উইন্ডোজ লোগো সম্বলিত কীতে চাপুন। তবে যাদের কীবোর্ড পুরনো, তাদের কীবোর্ডে উইন্ডোজ কী খুঁজে পাওয়া যাবে না। সেক্ষেত্রে Ctrl কী চেপে Esc কী চাপতে হবে। এতে Start মেনু ওপেন হবে। এবার অ্যারো কী ব্যবহার করে কার্সরকে মেনু এন্ট্রি জুড়ে ঘুরে দেখুন (লক্ষণীয়, এক্ষেত্রে মূলত এন্ট্রি হাইলাইট হয় যাকে সবার বুঝার জন্য এ লেখায় তা কার্সর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে)। উইন্ডোজ এক্সপিতে Up কী চাপলে কার্সর চলে যায় ‘Turn off the computers’-এ । আবার এই কী চাপলে কার্সর চলে যায় Log off’-এ। আবার Up কী চাপলে সিলেক্ট হবে ‘Run’ অপশন। এরপর আবার Up কী চাপলে ডানদিকের মেনুতে কার্সর চলে যাবে। এভাবেই Start মেনুজুড়ে বিচরণ করতে পারবেন অ্যারো কী ব্যবহার করে।




উইন্ডোজ ভিসতায় উইন্ডোজ কী চাপার পর ডান অ্যারো কী চাপলে শাটডাউন ও হাইবারনেশন মোড অপশনে এক্সেস করা যাবে, Up কী চাপলে সম্প্রতি ব্যবহার করা প্রোগ্রাম লিস্টে চলে যাবে। এ অবস্থায় Esc কী চাপলে স্টার্ট মেনু বন্ধ হবে।
ধরুন, উইন্ডোজের ক্যালকুলেটর প্রোগ্রাম চালু করতে চাচ্ছেন, এর জন্য উইন্ডোজ কী চেপে All Programs মেনু আইটেম সিলেক্ট করে ডান অ্যারো কী চাপুন সাবমেনু ওপেন করার জন্য। এরপর নিচের দিকে গিয়ে Accessories সিলেক্ট করে আবার ডান অ্যারো কী চাপুন। এরপর নিচের দিকে গিয়ে Calculator সিলেক্ট করে Return কী চাপলে প্রোগ্রামটি ওপেন হবে।

প্রোগ্রামের মধ্যে সুইচ করা :

সুনির্দিষ্ট মেনু আইটেমের প্রথম অক্ষর চেপেও স্টার্ট মেনুজুড়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বিচরণ করা যায়। এর জন্য Start মেনু ওপেন করে সিলেক্ট করুন All Programs। এরপর Accessories সিলেক্ট করার জন্য A চাপুন। এবার ডান অ্যারো কী চেপে P চাপুন পেইন্টের জন্য এবং এন্টার চাপুন মাইক্রোসফট পেইন্ট চালু করার জন্য।
যদি দুটি প্রোগ্রাম ওপেন থাকে, যেমন- ক্যালকুলেটর ও পেইন্ট, তাহলে দুই প্রোগ্রামের মধ্যে সুইচ করার জন্য Alt কী চেপে ধরে Tab কী চাপুন। উইন্ডোজ টাস্ক সুইচার নামে একটি ছোট অ্যাপ্লিকেশন ওপেন হবে যা বর্তমানে ওপেন করা যেকোনো প্রোগ্রামের আইকন প্রদর্শন করে। এবার Alt কী চেপে ধরে কয়েকবার Tab কী চাপুন পেইন্ট ও ক্যালকুলেটরের মধ্যে সুইচ করার জন্য। ভিসতার টাস্ক সুইচার প্রোগ্রামটি কিছুটা খেয়ালিপূর্ণ এবং এটি উপলব্ধি করতে পারবেন ন্যূনতম উইন্ডোজ হোম প্রিমিয়াম বা তদুর্ধ ভার্সন ব্যবহার করলে। উইন্ডোজ কী চেপে Tab কী চাপুন থ্রিডি ভার্সনের জন্য। Alt ও Tab কী চাপলে টুডি ভার্সন ওপেন হবে, যা অধিকতর প্রাথমিক ব্যবহারকারীদের উপযোগী।




ক্যালকুলেটর সিলেক্ট করে Alt কী চাপলে ক্যালকুলেটর প্রোগ্রাম সামনের স্ক্রিনে লাফিয়ে যাবে। এরপর মেনু আইটেমে সতর্কতার সাথে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন, প্রতিটি মেনুর একটি ক্যারেক্টার আন্ডারলাইন করা এবং প্রথম মেনু আইটেমটি হাইলাইট করা।
ডান এবং বাম অ্যারো কী ব্যবহার করে সিলেক্ট করা যায় বিভিন্ন মেনু বা প্রয়োজনীয় মেনুর প্রথম লেটার চাপুন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, হেল্পের Alt চেপে H চাপুন হেল্প মেনু ওপেন করার জন্য। আপ-ডাউন অ্যারো কী ব্যবহার করে কোনো মেনু সিলেক্ট করে এন্টার চেপে কোনো নির্দিষ্ট প্রোগ্রামকে সক্রিয় করা যায়।
মেনু বন্ধ ও আন্ডারলাইন অপসারণ করার জন্য Alt কী চাপুন। প্রোগ্রাম বন্ধ করার জন্য একই সাথে Alt কী এবং F4 ফাংশন কী চাপুন। এই Alt কী নেভিগেশন প্রক্রিয়া উইন্ডোজসহ অন্যান্য অনেক প্রোগ্রামেও কাজ করে।

অর্গানাইজ হওয়া

কীবোর্ডের মাধ্যমে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের ফাইল ও ফোল্ডারকে সুবিন্যস্ত করা সম্ভব। আর এ ধরনের কাজ করার জন্য আপনাকে Start মেনু ওপেন করে কার্সরকে নিয়ে যেতে হবে My Documents-এ। এরপর এন্টার চাপলে ফোল্ডার উইন্ডো ওপেন হবে। এরপর ফাইল ও ফোল্ডারের মধ্যে মুভ করার জন্য কার্সর কী ব্যবহার করুন। কোনো ফোল্ডার ওপেন করতে চাইলে তা হাইলাইট বা সিলেক্ট করে এন্টার চাপুন। একই পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনার তৈরি করা ফাইল ওপেন করা যায়।



উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে Alt কী চেপে ফাইল মেনু সিলেক্ট করে View মেনুতে গিয়ে GoTo অপশনে গিয়ে যেকোনো অপশন সিলেক্ট করতে পারেন। অনুরূপভাবে, Alt+V চেপে কার্সরকে Explorer Bar-এ নিয়ে গিয়ে সাবমেনু থেকে Folder সিলেক্ট করলে বাম প্যানেলে ফোল্ডার ট্রি ভিউ ওপেন হবে। এর মাধ্যমে পিসির প্রতিটি অংশে এক্সেস করা যাবে। এক্ষেত্রে অ্যারো কী ব্যবহার করে লিস্টের মধ্যে আপ-ডাউন করা যায়। এবার নিউমেরিক প্যাডের + এবং – কী ব্যবহার করে লিস্টের সাব-ফোল্ডার ওপেন ও বন্ধ করা যায় এবং Tab কী ব্যবহার করলে মূল ফোল্ডার উইন্ডোর ডানদিকে মুভ করবে। বাম প্যানেলে ফোল্ডার ট্রি ভিউতে ফিরে আসতে চাইলে Shift কী চেপে ধরে Tab কী চাপুন।




 



আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সবাই ভাল আছেন । ফেসবুক এর কথা নতুন করে কিছু বলার নেই 
যদি আপনার অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি হ্যাকার এর কবলে পরে?
কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলে, সতর্ক থাকলে কিছুই করতে পারবে না কেউ । এক্ষেত্রে আপনার করনীয় গুলো দেখে নিতে পারেন ।


1. প্রথমে ফেসবুক সিকিউর ব্রাউজিং এবং লগইন নোটিফিকেশন অন করে নিন এই লিঙ্ক থেকেঃ https://www.facebook.com/settings?tab=security&section=notifications&view


২। ফেসবুক ফিশিং তৈরি করে হ্যাক করাটা বেশ জনপ্রিয় । ফিশিং পেজ চেনার জন্য ব্যবহার করতে পারেন একটি ব্রাউজার অ্যাড-অন। অ্যাড-অনটি আমি অপেরা এবং মোজিলা তে ব্যবহার করেছি, ফিশিং ওয়েব সাইট সনাক্ত করলে এটি আপনাকে একটি রেড সাইন দেখাবে ।  WOT Addons এর অফিশিয়াল ওয়েব সাইটঃ http://www.mywot.com/
অ্যাড-অন টি মাত্র ৩৬৮ কেবি



৩।  মেলওয়ার ব্যবহার করেও হ্যাকিং হয়ে থাকে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট । মেলওয়্যার থেকে বাচতে ব্যবহার করতে পারেনঃ Malwarebytes Anti-Malware
ফুল ভার্সনটি ডাউনলোড করে নিতে পারেনঃ এখান থেকে ( ৯ । ৬ এমবি ) 


৪। ফেসবুকে অবশ্যই নির্ভর যোগ্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন । মোবাইল নাম্বার পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
এই কয়েকটি বিষয় লক্ষ করে চললেই শঙ্কিত হওয়ার কিছুই নেই । সবাই ভাল থাকুন । ধন্যবাদ ।

সালাম সবাইকে, আশা করি ভালো আছেন।

হ্যাক বা হ্যাকিং সম্পর্কে সবাই কমবেশী জানেন। বিশেষ করে যেসব ব্যবহারকারী প্রায় সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, তারা এই দু’টি শব্দের সাথে ভালোভাবেই পরিচিত। কেউ হ্যাকড হয়ে, কেউ অন্যের হ্যাকড হওয়া কথা জানতে পেরে এই নাম দুটির সাথে পরিচিতি লাভ করেছেন। তাই অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় সময় তাদের ব্যক্তিগত তথ্যের সিকিউরিটির কথা ভেবে নানা ধরনের চিন্তায় মগ্ন থাকেন। এই সিকিউরিটির কথা বিবেচনা করে অনেকেই নানা ধরনের প্রদক্ষেপও নিয়ে থাকেন। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর বেশ কিছু মারাত্মক ভুলের কারণে তাদের ই-মেইল ও ফেসবুক অ্যাকাউন্টগুলো সহজেই হ্যাকারের কবলে পড়ে যায়। এই পোস্টে ই-মেইল ও ফেসবুকের সিকিউরিটির বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনা করব, যা অনুসরণ করে আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তার ব্যাপারে নিশ্চিত থাকতে পারবেন।


 ফেসবুক সুরক্ষা :
বর্তমানে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট হিসেবে ফেসবুকের জনপ্রিয়তা অনেক বেশী। ফলে এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচিত-অপরিচিতদের সাথে খুব সহজেই যোগাযোগ করা যায়। তাই অনেকেই তাদের বিভিন্ন ধরনের তথ্য এই ফেসবুকে যুক্ত করে থাকেন। যেমন-ফেসবুক ব্যবহারকারীরা তাদের ব্যক্তিগত অনেক তথ্য বা ফটো বা ই-মেইল নাম্বার, ফোন নাম্বার যুক্ত করে থাকেন। ফলে কারো অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে তারা নানা ধরনের চিন্তা ও ঝামেলায় পড়ে যান। বিশেষ করে মহিলারা এই সমস্যায় বেশী পড়ে থাকেন। কারো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকড হলে ওই অ্যাকাউন্টের যাবতীয় প্রয়োজনীয় তথ্য, ছবি হারাতে হয় এবং নানা ধরনের ঝামেলার মুখোমুখি হয়ে থাকেন। ফেসবুকের তথ্যকে সুরক্ষার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন :

ফেসবুক পাসওয়ার্ড :
অনেক ব্যবহারকারী ফেসবুকের পাসওয়ার্ড সাদামাটাভাবে দিয়ে থাকেন। যেমন-sweetbangladesh, iloveyou, missme, mynameis… ইত্যাদি ধরনের। কিন্তু এই ধরনের পাসওয়ার্ড দেয়া মানে আপনার অ্যাকাউন্টকে অনেকাংশ উন্মুক্ত করে দেয়া। তাই ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দেয়ার ক্ষেত্রে অনেক বড় কোনো পাসওয়ার্ড দিন। পাসওয়ার্ড দেয়ার ক্ষেত্রে নাম্বারসহ ছোট-বড় হাতের লেখাযুক্ত (স্মল-ক্যাপিটাল লেটার) পাসওয়ার্ড দিন এবং সহজে অনুমান করা যাবে এমন কোনো পাসওয়ার্ড দেবেন না।

ই-মেইল অ্যাড্রেস লুকানো :
একজন হ্যাকারের কাছে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ই-মেইল অ্যাড্রেসটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে ই-মেইল অ্যাড্রেস লুকিয়ে রাখুন এবং যেসব ই-মেইল অ্যাড্রেস বেশী প্রয়োজনীয় নয়, সেসব ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে পারেন। মনে রাখবেন, ফেসবুকে লগইন করার জন্য ই-মেইল অ্যাড্রেসটি ব্যবহার করে লগইন করতে হয় বলে হ্যাকাররা এই ই-মেইল অ্যাড্রেসকে টার্গেট করে থাকে। ই-মেইল অ্যাড্রেসের সুরক্ষা সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে। তাই প্রয়োজনে ফেসবুকের জন্য আলাদা ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করুন।

ফোন নাম্বার :
বিশেষ করে মহিলাদের প্রোফাইলে ফোন নাম্বার যুক্ত না করাই ভালো। কেউ যদি নাম্বার ব্যবহার করতে চান তাহলে কাস্টোম ব্যবহারকারীর কাছে তা দেখাতে পারেন। ফোন নাম্বারের কারণে নানা ধরনের বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়।

ফটো সুরক্ষা :
ফটো থেকে শুরু করে ফেসবুকের অ্যাকাউন্টের নানা ধরনের সুরক্ষা দেয়া যায়। এসব অপশনের জন্য আপনার অ্যাকাউন্টের কাস্টম সেটিং থেকে শুধু আপনার জন্য বা আপনার পরিচিত মানুষের জন্য তথ্যগুলো দেখাতে পারেন।

অন্যান্য :
ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট সেটিং থেকে সিকিউরিটি ট্যাবে দেখুন বেশ কিছু অপশন রয়েছে। যেমন-Security Questions, Secure Browsing, Login Approvals, Apps Password, Recognize Device ইত্যাদি ফিচার অ্যাক্টিভ করে নিতে পারেন। প্রয়োজনে ফেসবুকের প্রোফাইল ডাউনলোড করে রাখতে পারেন।

ই-মেইল অ্যাড্রেসের সুরক্ষা :
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে তাদের ই-মেইল অ্যাড্রেস অনেক গুরুত্বপূর্ণ অ্যাড্রেস। কারণ, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রায় সময় বিভিন্ন কারণে ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে হয়। তাই এই অ্যাড্রেসের সুরক্ষার কথা বেশি ভাবতে হয়। ই-মেইল অ্যাড্রেসের ক্ষেত্রে কিছু কথা মনে রাখা প্রয়োজন। কাজের ধরন অনুযায়ী একাধিক ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করতে পারেন, তবে সব ই-মেইল অ্যাড্রেসের পাসওয়ার্ড একই ধরনের রাখবেন না।

ই-মেইল অ্যাড্রেস সুরক্ষার জন্য নিচের আলোচনাটি পড়ুন :

পাসওয়ার্ড :
ফেসবুকের মতো ই-মেইল অ্যাড্রেসের পাসওয়ার্ড অনেকে এত সহজ দিয়ে থাকেন, ফলে শুধু অনুমান করে পাসওয়ার্ড এন্টার করেই ই-মেইল অ্যাড্রেসে প্রবেশ করতে পারে যেকেউ। অনেকেই ই-মেইল অ্যাড্রেসের পাসওয়ার্ড হিসেবে 123456, abc123, bangladesh, ilove you, miss you নামের শেষ অংশ ইত্যাদি ধরনের দিয়ে থাকেন। ফেসবুকের সুরক্ষার জন্য যেভাবে পাসওয়ার্ড দেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তেমনভাবে পাসওয়ার্ড দিন।

কমন পাসওয়ার্ড ব্যবহার :
অনেক ব্যবহারকারী একাধিক ই-মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহার করে থাকেন এবং প্রতিটির পাসওয়ার্ড একই ধরনের ব্যবহার করে থাকেন। ফলে তাদের একটি আইডি হ্যাকড হলে যাবতীয় সব ই-মেইল অ্যাড্রেসও হ্যাকড হয়ে যায়। তাই এমন না করে অ্যাকাউন্টের ওপর ভিত্তি করে পাসওয়ার্ডের ধরন পরিবর্তন করুন।

সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর :
ই-মেইল অ্যাড্রেসের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে এই সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর দিয়ে তাদের প্রশ্ন রিট্রাইভ করে থাকেন। কিন্তু অনেক ব্যবহারকারী রয়েছেন যারা সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর এতই সহজ দিয়ে থাকেন যে উক্ত অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের সম্পর্কে কিছু তথ্য জানা থাকলেই প্রশ্ন ও উত্তর দিয়ে পাসওয়ার্ড রিট্রাইভ করে ফেলতে পারে। তাই আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেসের সিকিউরিটি প্রশ্ন ও উত্তর একটু কঠিন দিতে চেষ্টা করবেন বা এমন কোনো উত্তর দিতে চেষ্টা করবেন, যা অন্য কেউ ভুলেও অনুমান করতে পারবে না।

লক্ষণীয় :
অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সাইবার ক্যাফে, ইউনিভার্সিটি বা অফিসে ফেসবুক, ই-মেইল চেক করে থাকেন, তাদেরকে জানাচ্ছি-আপনারা যেসব কম্পিউটার ব্যবহার করছেন তা কতটা সুরক্ষিত জেনে নিন। এই কমপিউটারগুলো নানা ধরনের মানুষ ব্যবহার করে থাকেন এবং নানা ধরনের হিডেন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন। ফলে কেউ যা-ই টাইপ করে তা উক্ত সফটওয়্যারে সেভ হয়ে যায়। তাই এসব স্থানে আপনার খুবই প্রয়োজনীয় ই-মেইলগুলো চেক না করাই ভালো। আর কখনও ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেভ করা অবস্থায় রাখবেন না।


 

সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৩

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী সবাইকে নিয়ে আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন।
যাই হোক এখন আমরা কাজের কথায় আসি। আমার এই টিউন টি হচ্ছে মূলত মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য। আমরা যারা  মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা অনেকেই 4Sheard এর কোন ফাইল ডাউনলোড করতে বিপাকে পরি। ডাউনলোড করতে পারি না। ১৬ সেকেন্ড, ১৪সেকেন্ড, ১২সেকেন্ড, ১০সেকেন্ড এ এসে থেমে যায়। বারবার রিফ্রেশ করেও কোন কাজ হয় না। মূল্যবান ডাটা খরচ হয়। আমার এই পোষ্টটি মূলত তাদের জন্যই। এখন থেকে আর সেই ঝামেলা পোহাতে হবেনা।



আপনার মোবাইলে Opera mini  ব্রাউজার থেকে http://www.ogah.xp3.biz/ লিঙ্কটিতে প্রবেশ করুন। খালি বক্সে আপনার কাঙ্ক্ষিত 4Sheard এর লিঙ্কটি copy-paste করুন। Generate বাটনে ক্লিক করুন। ব্যস্ এবার উপভোগ করুন ডাউনলোড এর মজা!!!
ভাল থাকবেন সবাই, আমার জন্য দোয়া করবেন যেন সামনে আরও সুন্দর কিছু উপহার দিতে পারি। আল্লাহ্‌ হাফেয।

শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৩

জনপ্রিয় symbian app X-Plore এখন freeware. তারমানে আপনি এখন X-Plore চালাতে পারবেন এবং বন্ধ করতে পারবেন ৩ সেকেন্ড অপেক্ষা না করে । আর ver 1.60 টি একদম latest.


Download:
Symbian S60 3rd/5th edition, Symbian ^3 / Anna / Belle
Symbian S60 2nd edition(Nokia: 3230, 6260, 6600, 6620, 6630, 6670, 6680, 6681, 6682, 7610, N70, N72, N90, Panasonic: X700, X800)
বর্তমানে বাজারে যতগুলো ফ্রী ভার্সন অ্যান্টিভাইরাস রয়েছে তার মধ্যে অ্যাভাস্ট এর নতুন ভার্সন ৮ কে সেরা বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। অ্যাভাস্ট ৮ অত্যন্ত সহজ আর হাল্কা যা আপনার কম্পিউটার একটুও স্লো করবে না। অ্যাভাস্ট ৮ এর কিছু সুবিধাসমূহ নিচে দিলাম।
  • Anti-spyware built-in
  • Web Shield
  • Anti-rootkit built-in
  • Automatic updates
  • Strong self-protection
  • Virus Chest
  • Antivirus kernel
  • System integration
  • Simple User Interface
  • Integrated Virus Cleaner
  • Resident protection
  • Support for 64-bit Windows
  • P2P and IM Shields
  • Internationalization
  • Network Shield
অ্যাভাস্ট ৭ এ কিছু সমস্যা ছিল, বড় বড় ভাইরাসগুলো ধরতে পারলেও সেটা ছোট আর সূক্ষ্ম ভাইরাসগুলো ধরতে তেমন সফল ছিল না। কিন্তু অ্যাভাস্ট ৮ সেটাকে অতিক্রম করেছে। অ্যাভাস্ট ৮ নিয়মিত আপডেট করা হলে এই অ্যান্টিভাইরাসকে নির্দ্বিধায় বর্তমানের সেরা বলতে হবে। আর এই অ্যান্টিভাইরাস অ্যাভাস্ট অফিশিয়ালভাবে ১ বছর ফ্রী লাইসেন্স কী দিচ্ছে। কিন্তু আমি আপনাদের অ্যাভাস্ট ৮ এর পুরো ২৫ বছরের কী দেব।
প্রথমে ১০৯ মেগা অ্যাভাস্ট ৮ এই লিঙ্ক হতে ডাউনলোড করুন।
http://www.filehippo.com/download_avast_antivirus/download/7f7eead1cdffc0fa51ecf4aba41546dc/

এরপর অ্যান্টিভাইরাসটি ইন্সটল করুন। ট্রে আইকন হতে অ্যাভাস্ট চালু করুন। নিচের মত ইউজার ইন্টারফেস আসবে।


এবার কালো গোল অংশ দিয়ে হাইলাইট করা অংশটি খেয়াল করুন। যেখানে Upgrade লেখা আছে ওখানে Register লিখা থাকবে। সেখানে ক্লিক করুন। এবার দেখুন নিচের দিকে লেখা থাকবে Insert License Key। সেখানে ক্লিক করুন।
W1679696R9956A0910-KK3DHPT3
এই কী-টি বক্সে কপি পেস্ট করুন, ওকে করুন। আপনার অ্যাভাস্ট ৮ ; ২০৩৮ সাল পর্যন্ত লাইসেন্সড হয়ে যাবে। এবার ব্যবহার করুন চমৎকার এই অ্যান্টিভাইরাসটি।
আজকাল ই-মেইল ঠিকানা ও পাসওয়ার্ড চুরি বা হ্যাকড হওয়ার কথা প্রায়ই শোনা যায়। যারা হ্যাকিংয়ের শিকার হয়েছেন তাদের ভালোই জানা আছে তখন কী দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে স্বস্তির কথা হলো ই-মেইল ঠিকানা চুরি হয়ে গেলে খুব সহজেই সেটা উদ্ধার করা যায়।

ইয়াহুর ক্ষেত্রে: ইয়াহুতে ঢোকার সময় যখন ‘লগ-ইন’ করতে পারবেন না, তখন লগ-ইনের নিচে
I can’t access my account-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে My password doesn’t work নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। এরপর My Yahoo! ID-এ আপনার ই-মেইল ঠিকানা (আইডি) লিখে Enter the code shown বক্সে নিচের সংকেতগুলো লিখে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে My alternate email-এ আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানাটি লিখে Next-এ ক্লিক করুন। আপনার বিকল্প ঠিকানায় একটি ই-মেইল যাবে এবং সেই মেইলে একটি লিংক থাকবে। ওই লিংকে ক্লিক করলে নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে। তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে ই-মেইল ঠিকানা উদ্ধার করতে পারবেন। আপনার ই-মেইল অ্যাকাউন্টে যদি বিকল্প ই-মেইল না দেওয়া থাকে বা আপনার alternate ই-মেইল আইডিও যদি হ্যাক হয়ে যায়, তাহলে My alternate email-এর নিচের অপশনটি I can’t access any of the above নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে আপনাকে দুটি প্রশ্ন করা হবে (যে প্রশ্নগুলো ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করার সময় নির্বাচন করে দিয়েছিলেন)। প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিলেই নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে। তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল ঠিকানা পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।


জিমেইলের ক্ষেত্রে: জিমেইলে ঢোকার সময় যখন লগ-ইন করতে পারবেন না, তখন লগ-ইনের নিচে Can’t access your account?-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে E-mail address-এ আপনার ই-মেইল ঠিকানা লিখে Submit করুন। এখন কোড বক্সে ওপরের সংকেত লিখে Continue করুন। নতুন পেজ এলে আপনার বিকল্প ই-মেইল ঠিকানার অপশনটি নির্বাচন করা থাকবে, না থাকলে নির্বাচন করে Continue-এ ক্লিক করুন। আপনার alternate ই-মেইল আইডিতে একটি মেইল যাবে এবং সেই মেইলে একটি লিংক থাকবে। ওই লিংকে ক্লিক করলে নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে। তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল ঠিকানা উদ্ধার করতে পারবেন। আপনার ই-মেইল আইডিতে যদি alternate ই-মেইল না দেওয়া থাকে তাহলে Answer your security question নির্বাচন করে Continue-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে আপনাকে একটি প্রশ্ন করা হবে (যে প্রশ্নটি ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করার সময় নির্বাচন করে দিয়েছিলেন)। প্রশ্নটির সঠিক উত্তর দিলেই নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে। তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি ফিরে পাবেন। প্রশ্নটির উত্তরও যদি ভুলে যান বা কেউ পরিবর্তন করে ফেলে তাহলে I can’t answer my security question নির্বাচন করে Continue-তে ক্লিক করুন বা সরাসরি https://www.google.com/ support/ accounts/bin/request.py?hl= en&contact_type= acc_reco&ara=2&ctx=acc_reco&source=no_ts&rd=1 ঠিকানায় যান। এখানে একটি ফরম পাবেন, সেটি পূরণ করে Submit-এ ক্লিক করুন। ফরম পূরণ করার সময় সবগুলো প্রশ্নের উত্তর সঠিক দিয়ে থাকলে ২৪ ঘণ্টা পর আপনার অন্য ই-মেইল ঠিকানায় (যেটি ফরম পূরণ করার সময় দিয়েছেন) একটি মেইল যাবে। সেটির লিংকে ক্লিক করলে নতুন পাসওয়ার্ড চাইবে। তখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ই-মেইল আইডি ফিরে পেতে পারেন।
মাঝে মাঝে এমন হয় যে, ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ এর মাউসটি আর কাজ করছে না। তখন প্রয়োজন হয়  অতিরিক্ত একটা মাউস এর। কিন্ত হাতের কাছে মাউস না থাকলে কম্পিউটারের কাজ কি বন্ধ থাকবে?
এ কেমন কথা মাউস ছাড়া কম্পিউটার অচল। হ্যাঁ বন্ধুগন মাউস ছাড়াও আপনি কম্পিউটার অপারেটিং করতে পারেন। আমি এমন ছোট্ট একটি কৌশলের কথাই এখন লিখছি।


যেভাবে সেটিংস করবেন:
১। প্রথমে Control Panel > Accessibility Options টিতে ডাবল ক্লিক করুন।
২। Mouse Tab এ ক্লিক করে, Mouse Tab  টি Active করে নিন।
৩। Use MouseKeys এ টিক দিয়ে Apply করে ok করুন।
৪। লক্ষ করুন টাস্ক বারে MouseKeys নামে একটি নতুন Option দেখা যাচ্ছে।


৫। এখন কি বোর্ডে (5 ও o ছাড়া) 1 থেকে 9 পর্যন্ত কি গুলো আলাদা আলাদা ভাবে চাপ দিয়ে দেখুন কার্সর স্থানান্তর হচ্ছে।
৬। সিংঙ্গেল মাউস ক্লিকের প্রয়োজন হলে 5 এ একবার ক্লিক করুন এবং ডাবল ক্লিকের প্রয়োজন হলে 5 এ ডাবল ক্লিক করুন।
৭। Num Lock চালু থাকা অবস্থায়, Numerical কি গুলো মাউস হিসেবে কাজ করবে।
৮। Num Lock বন্ধ থাকা অবস্থায়, 2 4 6 8 কিগুলো এ্যারো কি হিসেবে কাজ করবে।
৯। MouseKeys চালু থাকা অবস্থায়, কোন Numerical কি প্রয়োজন হলে, Functional কি এর নিচে অবস্থিত Numerical কিগুলো ব্যবহার করুন।
“আসসালামু আলাইকুম”
সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন।
আজ আমার পোষ্ট এন্ড্রয়েড এর রুটেড করা নিয়।
Samsung কোম্পানির Galaxy সিরিজ সবার জানা। এই সিরিজ এন্ড্রয়েড চালিত স্মার্টফোন। তুলনামুলকভাবে কম দাম হওয়ায় অনেকেই এই সিরিজের সেট গুলোর  প্রতি আকর্ষিত হচ্ছে।
এই সিরিজের উল্লেখযোগ্য ফোন গুলো হলঃ
1. Samsung Galaxy Ace
2. Samsung Galaxy Y (Young)
3. Samsung Galaxy S
4. Samsung Galaxy S II
5. Samsung Galaxy S III
6. Samsung Galaxy Note
7. Galaxy Tab ইত্যাদি………
এন্ড্রয়েড, ইউজারদের জন্য ফুল এক্সপেরিয়েন্স দেয় না। ফুল এক্সপেরিয়েন্সের এন্ড্রয়েড সেটগুলো রুট করা লাগে। রুট করলেই ফুল এক্সপেরিয়েন্স পাওয়া সম্ভব। এটা মুলত এন্ড্রয়েড এর দোষ না। দোষ হল কোম্পানির যারা এন্ড্রয়েড এর উপর ভিত্তি করে সেট বানায়। এক্ষেত্রে আরো এগিয়ে Samsung. এরা কোনমতেই সেট রুট করতে দেয় না। অনেক কায়দা – কৌশল করে সেট রুট করতে হয়। আমি যে ডাউনলোড লিঙ্ক দিব সেটাই ইন্সটল ও Cyanogen Mod 9 for ace ( যাদের Gio তারা Cyanogen Mod 9 for Gio ডাউনলোড করবেন ।Cyanogen Mod 10 এখন Beta ভার্সন এ আছে তাই এটা ইন্সটল না করাই বেটার। এরপর Dialandroid সাইটে দেখানো মত (এজন্য Clockwork recovery mode ইন্সটল করা থাকতে হবে) তারপর সব ডাটা ওয়াইপ করে ইন্সটল করবেন নিচের .zip ফাইলটি। ইন্সটল করতে সর্বোচ্চ ৫ মিনিট লাগবে। সেট বুট করতে লাগবে আরও পাচ মিনিট। তো আপনাকে ICS উপভোগ করতে লাগবে মাত্র ১০ মিনিট সময়। ফাইল টি (১২৭)  এমবি।

সুবিধা সমূহঃ
১। বিল্ট-ইন বাংলা সাপোর্ট পাবেন।
২। প্রসেসর আরো ফাস্ট হবে
৩। রুট সুবিধা পাবেন।
৪। সম্পূর্ণ নতুন নতুন ওয়ালপেপার ও লাইভ ওয়ালপেপার পাবেন। বিভিন্ন রিংটোন পাবেন।
এই সফটওয়্যার টি যদি আপনার দরকার হয় তাহলে এখানে ক্লিক করুন।

আশা করি পোষ্টটি আপনাদের অনেক কাজে লাগবে।
আজকের পোষ্ট সম্পর্কে কমেন্ট করে জানান।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। ধন্যবাদ

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।



আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম মোবাইলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস যা আপনার জানা একান্ত প্রয়োজন। 
তাহলে অনুসরণ করুন নিচের পদ্ধতি গুলো ভালো করে।

১. অনাকাংখিত SMS আসা বন্ধ করুন আপনার মোবাইলে।


আমরা অনেক সময় চাই যেন আমাদের মোবাইলে কিছু সময়ের জন্য SMS  না আসুক ।
যেমন অফিসে, বাসায়, যখন মোবাইল চার্জে রাখা হয় অথবা অন্য কারো কাছে মোবাইল থাকলে ।

তাহলে ডায়াল করুন
Active: *35*0000*16#
Deactive: #35*0000*16#

২. আপনার রবি সিমে সর্বশেষ রিচার্জ জানতে ডায়াল করুন *777#

৩. গ্রামীনফোনে মোট কত টাকা ব্যবহার করলেন তা দেখতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।

*৫৭৭*১৫# (মুলত ১ মাস আগেরটা দেখায়)
এই মাসের ব্যবহারের পরিমাণ দেখতেঃ *৫৭৭*১৬#
আজকের দিনে ব্যবহারের পরিমান দেখতেঃ *৫৭৭*১৭# 


৪. ফ্রী ইন্টারনেট কনফিগারেশন সকল সিমের জন্যঃ

১। Banglalink : লিখুন All এবং সেন্ড করুন 3343 (ফ্রী)

২। গ্রামীনফোন : মেসেজ অপশনে গিয়ে all লিখে পাঠিয়ে দিন 8080 এ। অথবা ডায়াল করুন *111*6*2# (ফ্রী )
৩। টেলিটক : set লিখে মেসেজ পাঠান 111 তে বা 578 এ (ফ্রী)
৪। রবি : কল করুন *140*7# (charge প্রযোজ্য)
৫। Airtel : ডায়াল করুন*121*7*3# (ফ্রী)
বিঃ দ্রঃ বাংলালিংক , গ্রামীনফোন , রবি ও এয়ারটেলে Configuration সেভ করতে পিন নম্বর দিন 1234

৫. আপনি মোবাইল অপারেটরের কোন প্যাকেজটি ব্যবহার করছেন তা জানতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।

১। জিপি: - টাইপ করুন xp ও পাঠিয়ে দিন ৪৪৪৪ নম্বরে

২। রবি: - *১৪০*১৪# (চার্জ ২.৫০টাকা)
৩। বাংলালিংক: - *১২৫#
৪। এয়ারটেল: - *১২১*১*১*১#
5। টেলিটক: - টাইপ করুন tar ও পাঠিয়ে দিন ২২২ নম্বরে (চার্জ ০.৫৮)

(যারা জানেন না তাদের জন্য আমার আজকের টিউন)
ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আল্লাহ হাফেজ

  
কি অবাক হলেন?? অবাক হওয়ার কিছুই নেই! আপনি খুব সহজেই আপনার এন্ড্রয়েড এর Ram বাড়াতে পারবেন ! এবং খেলতে পারবেন দারুণ সব বড় বড় গেমস এবং কাজ করতে পারবেন আরো অনেক দ্রুত গতিতে!!
কথা না বাড়িয়ে কাজে চলে আসি।
আপনার যা যা লাগবে :
১) রুটেড এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন।
২) একটি ক্লাস ৮ মাইক্রোএসডি মেমোরি কার্ড ( নুন্যতম 8MBPS স্পীড হওয়া উচিত)
৩) Ram Expander.
প্রথমে এইখান থেকে Ram Expander অ্যাপস টি ডাউনলোড করে নিন! গুগল প্লেতে মুল্য মাত্র $9.12
এবার  অ্যাপস টি ইন্সটল করে ওপেন করলে নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন।


এখন আপনার মেমোরি কার্ড যদি ৪জিবি হয় তবে সর্বচ্চ ৫১২ আর ৮জিবি হলে সর্বচ্চ ৮৫০ সোয়াপ সাইজ সিলেক্ট করে সোয়াপ একটিভ এনাবেল করে দিন।
দেখবেন একটি সোয়াপ ফাইল তৈরি শুরু হবে। কিছুক্ষণ সময় লাগবে সোয়াপ সাইজ অনুযায়ী। এই সময়ে অন্য কোন কাজ করবেন না। আর সোয়াপিনেস আপনি ০ থেকে ১০০ যেকোন মান ব্যবহার করতে পারেন। ০ দিলে ভার্চুয়াল মেমরি/রেম ব্যবহার করবে না! আর যত বাড়াবেন ততবেশী ব্যবহার বাড়বে।
সোয়াপ ফাইল তৈরি হলে আপনার ভার্চুয়াল রেম বৃদ্ধি পাবে এবং অতিরিক্ত রেম হিসেবে আপনার এন্ড্রয়েড ঐ সোয়াপ ফাইলকে ব্যবহার করবে। ব্যাস কাজ শেষ।

সতর্কবার্তা :
১) সোয়াপ রান করা অবস্থায় কোন ভাবে মেমরি কার্ড রিমুভ করবেন না।
২) মেমরি কার্ড এ যে সোয়াপ ফাইল তৈরি হবে তা অবশ্যই ডিলিট করবেন না।
৩) এটি খুব সহজ এবং নিরাপদ প্রক্রিয়া। তারপরও আপনার এন্ড্রয়েড এর কোন সমস্যা হলে তার দায়িত্ব শুধুই আপনার।
আমাদের অনেক সফটওয়্যার এর-ই ফুল ভার্সন ব্যবহার করার জন্য সিরিয়াল, প্যাচ, ক্রাক কতকিছু খুঁজতে হয়, 
যা সত্যিই ঝামেলার একটা কাজ। 
এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম দুটি সফটওয়্যার যার মধ্যে একটার কাজ হল 
সিরিয়াল কী,প্যাচ বা ক্রাক ইন্টারনেট হতে খুঁজে বের করা,আর অপরটির কাজ হল Key তৈরি করা 
বা জেনারেট করা। 
 
 
প্রথম সফটওয়্যারটির নাম হল CraagleGoogle এর সাথে মিল রেখে এর নাম রাখা হয়েছে। এর কাজ হল 
ইন্টারনেট এ বিভিন্ন ভাল ভাল সাইট হতে ক্র্যাক,প্যাচ বা সিরিয়াল খুঁজে বের করা। 
সফটওয়্যার এর নাম আর ভার্সন লিখে সার্চ দিলে আপনার সামনে কিছুক্ষনের মধ্যে সিরিয়াল ক্রাক 
বা প্যাচগুলো এসে যাবে। সফটওয়্যারটি বেশ ভাল।

আর দ্বিতীয় সফটওয়্যারটির নাম হল Universal Keygen Genarator. এই সফটওয়্যারটি চালাতে 
.NET Framework 2 বা তার উপর Install করা থাকতে হবে। 
এই সফটওয়্যারটির কাজ হল বিভিন্ন সফটওয়্যার এর জন্য সিরিয়াল Key তৈরি করা। এটি অফলাইন এ কাজ 
করে, আর এতে অনেক সফটওয়্যার এর Key এর লিস্ট আছে। 
কিন্তু এর সমস্যা হল আপনার সফটওয়্যারটি যদি কমন কোন সফটওয়্যার না হয় তবে এই Key 
অনেক সময় কাজ করে না। 
তবে এই সফটওয়্যারটিও বেশ কাজের।

দুইটা সফটওয়্যার-ই ৫৯৮KB ফাইল এ RAR করা আছে। এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন। 

http://www.sendspace.com/file/31hxca

ভাল লাগলে Comment করবেন। 
সমস্যা হলে Comment এ জানান।
কোন একটা জরুরী মিটিং এ আছেন, মোবাইল চালু রাখতে চাচ্ছেন কারণ সময় দেখা লাগতে পারে আবার প্রয়োজনে কলও করা লাগতে পারে।
কিন্তু আপনি চাচ্ছেন কোন কল তখন না আসুক এবং কোন এসএমএস না আসুক এরকম একটা ব্যবস্থা করে রাখতে।
এটা খুবই সহজ একটা ব্যাপার।
ইনকামিং কল বন্ধ রাখতে ডায়াল করুন  *35*0000#
ইনকামিং কল চালু করতে ডায়াল করুন  #35*0000#
এসএমএস বন্ধ রাখতে *35*0000*16#
এসএমএস চালু করতে  #35*0000*16#
এখানে  0000 হচ্ছে পাসওয়ার্ড। এটা গ্রামীণফোনের কমন একটা পাসওয়ার্ড।
অন্য অপারেটরদের জন্য কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করে জেনে নিতে হবে।
একইভাবে আউটগোয়িং কলও বন্ধ রাখা যায়।
বন্ধ করতে  *33*0000#
চালু করতে  # 33*0000#
আপনি ইচ্ছে করলে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারেন যেকোন সময়। আর উপরের সবকিছুই করতে পারবেন টাকা খরচ না করেই।

মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৩

আজকে ছোট কিন্তু কার্যকারী একটি টিউন নিয়ে এসেছি আপনাদের মাঝে। মিনি টিউন করতে মাঝে মাঝে বেশ মজা লাগে, যদিও চেষ্টা করি বড় কিছু লিখার। যাক, আজকের টিপস হল আপনার পাসওয়ার্ড protected মেমোরি কার্ড আনলক করতে পারবেন সহজেই। তাহলে চলুন কোন চিত্র ছাড়া একটি মিনি পোস্ট।

প্রথমেই আপনার ছোট একটি মোবাইল সফটওয়্যার প্রয়োজন হবে। ডাউনলোড করুন এখান থেকে
এবার আনলক করুন:
  1. এবার মেমোরি কার্ড প্রবেশ করান মোবাইল এর মাঝে। (তবে অবশ্যই মেমোরি কার্ড টি ওপেন করবেন না,কোন ক্লিক করবেন না।)
  2. এখন FExplorer সফটওয়্যার ওপেন করে এখানে যান path C:\system.
  3. এবার দেখুন mmcstore নামের একটি ফাইল আছে, সেটির নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম দিন mmcstore.txt
  4. এবার (mmcstore.txt) এটি কপি করে আপনার কম্পিউটার এ নিয়ে আসুন এবং notepad.দিয়ে। ফাইলটি ওপেন করুন।
  5. এবার দেখুন এটির ভিতরে আপনার সেই পাসওয়ার্ড টি জল জল করে জলছে। মানে আপনার পাসওয়ার্ড টি দেখা যাবে এখানে। মোবাইল এর পাসওয়ার্ড গুলো এই ফাইলের মাঝে সেভ হয়। এবার আপনি নিজের পাসওয়ার্ড জেনে নিলেন, তাহলে আনলক করতে দেরি কেন?
বিষয়বস্তুঃ
কিভাবে আপনি আপনার প্রিয় এ্যান্ড্রয়েড ফোনটিকে ব্যবহার  করে কোন প্রকার মডেম ছাড়া আপনার উইন্ডোজ ৭ বা ৮ এ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি আপনার যেকোনো ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য এই পদ্ধতিটি অনুসরণ করলে আশা করছি সফল হবেন । এবার কাজের কথায় আসি......

যা যা দরকার হবেঃ
  • আপনার এ্যান্ড্রয়েড ফোন
  • আপানার ল্যাপটপ, নেটবুক অথবা ডেক্সটপ
  • আপনার এ্যান্ড্রয়েড ফোনকে পিসিতে কানেক্ট করার জন্য উপযোগী একটি ইউএসবি কেব্‌ল
  • একটি সফটওয়্যার যা আপনার পিসি এবং এ্যান্ড্রয়েড উভয় ডিভাইসের জন্য আলাদা আলাদা version ডাউনলোড করতে হবে ।
(tether .exe - for windows এবং tether.apk - for android ) সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন ।
এবার মুল কাজ শুরুঃ
এই ফাইলগুলো ডাউনলোড হয়ে গেলে আপনার পিসিতে .exe ফাইলটি এবং .apk ফাইলটি আপনার এ্যান্ড্রয়েড ফোন এ ইন্সটল করুন ।
এখানেই কাজ শেষ না । এবার আপনাকে আপনার এ্যান্ড্রয়েড ফোনের driver সফটওয়্যারটিও ডাউনলোড করতে হবে । আপনার ফোনের driver সফটওয়্যারটি
খুজে পেতে এখানে ক্লিক করুন । যদি এই ড্রাইভার আপনার পিসিতে কাজ না করে তাহলে আপনি গুগল এর সরবরাহকৃত ড্রাইভার লিস্ট থেকে আপানার ফোনের জন্য কাঙ্ক্ষিত
ড্রাইভারটি খুজে পেতে পারেন । ড্রাইভার খুজে পেতে এখানে ক্লিক করুন ।
আপনার ড্রাইভারটি ডাউনলোড কারার পর এটিও আপনার পিসিতে ইনস্টল করুন । তারপর পিসিটি একবার রি-স্টার্ট করুন ।

এবার আপনার এ্যান্ড্রয়েডকে মডেম বানানোর শেষ চেষ্টাঃ
প্রথমে আপনি আপনার এ্যান্ড্রয়েড ফোন এর setting এ গিয়ে developer option এ যান । সেখান থেকে USB debugging  এ চেক বক্সে টিক মার্ক করুন ।
তারপর আপনার ফোনের মোবাইল নেটওয়ার্ক অন করে আপনার ফোনটিকে কেব্‌ল এর সাহায্যে পিসির সাথে কানেক্ট করুন ।
এবার আপনি আপনার পিসি থেকে tether

এই লোগো টিতে ডাবল ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন ।
অথবা স্টার্ট মেনুতে tether লিখে সার্চ দিয়ে ক্লিক করে ওপেন করুন । tether সফটওয়্যারটি ওপেন হলে আপনি নিচের মত একটি ছবি দেখতে পাবেন ।
আগের সব ইন্সট্রাকশন ঠিকমতো ফলো করে থাকলে tether এর লাল তীর চিহ্নিত স্টার্ট বাটন এ ক্লিক করুন ।



এবার সব সেটিংস ঠিক থাকলে আপনার ফোনের tether অ্যাপস টি স্বয়ংক্রিয় ভাবে চালু হবে । যদি অ্যাপসটি স্বয়ংক্রিয় ভাবে চালু না হয় তবে আপনি মেনু থেকে ওপেন করুন ।
আপনার ফোনের স্ক্রিন এ আপনি দেখতে পাবেন usb tether is not running.
এবার আপনি আপনার ফোনের স্ক্রিন এ একবার টাচ করলেই আপনার ফোনে দেখতে পাবেন নিচের মত একটি ছবি ।


এবং আপনার পিসিতে দেখতে পাবেন এরকম আরেকটি ছবি ।



ব্যাস সব কাজ শেষ । এবার আপনি আপনার পিসি এর যেকোনো ব্রাউজার ওপেন করে নেট ব্যবহার করতে পারবেন ইনশাল্লাহ ।
যদি আমার এই টিউনটি পড়ে কেউ সফলভাবে কাজটি সম্পন্ন করতে পারেন তাহলে কমেন্টস করতে ভুলবেন না ।





আমি যদি এ গেমটি খেলা শুরু করি তবে ৩০ মিনিটের আগে উঠতে পারিনা। অথচ মাত্র ২ মিনিটেই এক Round শেষ হয়ে যায়।  তারপরও খেলতে ইচ্ছে করে। কারণ এটা একটা Point Based Game. আপনি যদি ২০০০ করতে পারেন তাহলে আরো বেশি Point এর জন্য আবার খেলতে চাইবেন।

এবারে আসি নিয়ম কানুনের কথায়।
তেমন কোন নিয়ম কানুন নেই। বিশেষ কোন Requirement ও নেই। কারণ এটা একটা Flash Game. Windows 98 ব্যবহারকারী যদি থাকেন তিনিও খেলতে পারবেন। আর অন্যরা তো পারবেনই।
প্রথমেই ডাওনলোড করে নিন নিচের লিংক থেকে।

Download Flamingo Drive

এটা Zip Folder হিসেবে আছে। প্রথমে আনজিপ করে নিবেন।
এরপর Double Click করলেই গেম শুরু হবে। Play > Play দিয়ে গেম শুরু করুন। কিছুনা! দেখবেন একটা বাদরের মত দেখতে প্রাণী একটা বককে লাঠির মত ধরে আছে। তার সামনে পড়ে আছে একটা ছোট পাখি। আর আরেকটু দুরে রয়েছে একটা জিরাফ।
ডান দিকে দেখবেন Power লেখা একটা ঘর। আর তার বামে একটা দিক নির্দেশক উঠানামা করছে। আপনার কাজ হল Power এর লাল দাগ যখন একদম উপরে উঠবে তখন  Mouse এ একটা Click করা। আর যেই Angel এ মারতে চান পয়েন্টার সেই Angel এ গেলে দ্বিতীয় ক্লিক করা।
ব্যস! এবার দেখবেন নিচের পাখিটা উড়ে যাচ্ছে বাড়ি খেয়ে। গাছ, হাতি, জিরাফ দেখে শুনে মারবেন।
কে কত পয়েন্ট করতে পারলেন কমেন্টে জানাবেন।

রবিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৩

সবাই কেমন আছেন ? একেবারে ছোট টিউন নিয়ে এলাম। তবে আশাকরি কাজে লাগবে।
আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম এক বস্তা Key। ৬ টা অ্যান্টিভাইরাস এর আপডেট Key।
সবগুল Key ১০০% কাজ করবে।
নিচে বিস্তারিত লিখেছি ।
দরকার হলে ডাউনলোড করে নিন।

 
 
Avast (Antivirus & Internet Security)-300 Keys update on April 07 2013

AVG (Antivirus & Internet Security) -160 Keys update on April 07 2013

KASPERSKY (Antivirus & Internet Security) More than 500 Keys update on April 07 2013

Avira(Antivirus & Internet Security)More than 150 Keys update on April 07 2013

Dr.Web(Antivirus & Internet Security)More than More than 160 Keys update on April 07 2013

ESET(Antivirus & Internet Security)More than More than 260 Keys update on April 07 2013
WinRAR ফ্রী চালানো গেলেও ৪০ দিন পর থেকে একটা ম্যাসেজ দেখায় রেজিস্টার করতে বা ম্যাসেজ ক্লোজ করতে বলে। এটা আমার কাছে অনেক বিরক্তি কর মনে হয়! আমার মনে হয় আপনাদের ও একই রকম বিরক্তি লাগে। আসেন আপনাদের বিরক্তি দূর করে দেই। :) মানে WinRAR ফুল ভার্সন করার পদ্ধতি ও যা লাগবে দিয়ে দিচ্ছি, নিয়ে যান ফ্রীতে।


স্টেপগুলো নিম্নরুপঃ
  • প্রথমে এখান থেকে WinRAR Key টেক্সট ফাইল্টি ডাওনলোড করে নিন।
  • ফাইলটি কপি করে (C:) ড্রাইভ এ প্রোগ্রাম ফাইল এ পেস্ট করে দিন।
  • পদ্ধতিটি হবে এমন, Computer>Local Disk(C:)>Program Files>WinRAR
এবার কোন .zip আর্কাইভ ফাইল খুলেন দেখবেন আগের ম্যাসেজ দেখায় না, ও উপরে এক্সপায়ার এর কত দিন বাকি আছে তাও দেখাচ্ছেনা। একটা নাম এ রেজিস্টার দেখাচ্ছে।
ভালো থাকবেন।
কেমন আছেন আপনারা?আশা করি ভালো আছেন। আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Free File Recovery সফটওয়্যার।এটি দিয়ে ডিলিট করা ফাইল ফিরে পাবেন।


কিছু ফিচার দেখে নিনঃ
১)খুব সহজে স্ক্যান করে আপনার হারানো ফাইল বের করতে পারবেন।
২) সম্পূর্ণ পোর্টেবল।
৩)Windows FAT32, NTFS and EFS তে সাপোর্ট করবে ।
৪)Firewire and USB external disks তে সাপোর্ট করবে ।
৫) ভাইরাস আক্রান্ত ডাটাকে রিকভার করতে পারবেন ।

প্রোগ্রাম তথঃ
License:     Free Freeware 
Language: English
Publisher:  Avn media technologie
OS:                Windows 7 / Vista / XP
Updated:    11 Apr 2013
সফটওয়্যারটি এখান থেকে ডাউনলোড করুন

আপনার মতামত জানাবেন ।
অনেক সময় ভাইরাস বা অন্য কোন কারণে উইন্ডোজ ৭ বা এক্সপিতে টাস্ক ম্যানেজার ডিজাবল হয়ে যায়। আমরা অনেক ঝামেলায় পড়ে যাই। তখন উইন্ডোজ নতুন করে সেটআপ না দিয়ে উপায় থাকে না। কিন্তু এখন আর আপনাকে টাস্ক ম্যানেজার এনাবল করতে এত কষ্ট করতে হবে না। সহজেই এই টাস্ক ম্যানেজার এনাবল করে নিতে পারি আমরা উইন্ডোজ ৭ বা এক্সপিতে। নীচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন এজন্য।
১। Start >> Run এ যান।
২। লিখুন regedit এবং ইন্টার চাপুন।
৩। HKEY_CURRENT_USER >> Software >> Microsoft >> Windows >> CurrentVersion >> Policies >> System এ যান।
৪। ডানের সাইড প্যানেলে DisableTaskManager (এক্সপির জন্য) বা DisableTaskMgr (৭ এর জন্য) খুজুন।
৫। খুঁজে পেলে ডাবল ক্লিক করুন, নীচের মত বক্স আসবে।

৬। এবার টাস্ক ম্যানেজার এনাবল করতে Value data 0  লিখুন, আর ডিসাবল করতে ১ লিখুন।
৭। এবার OK চাপুন। এখন আপনি Ctrl+Alt+Delete চেপে টাস্ক ম্যানেজার এ প্রবেশ করুন।
ধন্যবাদ।


পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে টেলিটক এ আসছে বৈশাখী অফার। যার আওতায় আছে ফ্রীতে সিম রিপ্লেস, 3G তে ফ্রী মাইগ্রেশন সহ আরো অনেক কিছু।
৩১ ডিসেম্বর ২০১২ বা তার আগে নষ্ট বা হারানো সিম বিনা মূল্যে রিপ্লেসমেন্ট নিতে পারবেন। শুধু  ঢাকাচট্টগ্রামের টেলিটক কাস্টমার কেয়ার সেন্টার থেকে সিম রিপ্লেস করা যাবে।
এ ছাড়া বিনা মূল্যে যেকোনো 2G সিম 3G  তে রূপান্তর করতে চাইলে সর্বনিম্ন ২৫০ টাকা রিচার্জ করে B3G লিখে 666 নম্বরে পাঠাতে হবে। রিচার্জকৃত ২৫০ টাকা যেকোনো সার্ভিসে ব্যবহার করা যাবে। রূপান্তর সম্পন্ন হলে গ্রাহকরা বিনামূল্যে বোনাস হিসেবে এক জিবি ডাটা, ৫০ মিনিট ভিডিও কল ও ১০০টি এমএমএস পাবেন।
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। 
আমারা যখন কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করি, ওই সফটওয়্যার এর বিভিন্ন ফাইল সিস্টেম এর বিভিন্ন জায়গায় কপি হয় । ওই সফটওয়্যার এর অনেক গুলো রেজিস্ট্রিও হয় । কিন্তু সফটওয়্যারটি যখন আমরা আনইন্সটল করি তখন ওই সব রেজিস্ট্রি ফাইল সব ডিলিট হয় না । অনেক কিছুই সিস্টেম এ রয়ে যায় । যা অযথা সিস্টেম এ জায়গা নষ্ট করে । অবাঞ্ছিত রেজিস্ট্রি সিস্টেম স্লো করে ও কোন কোন সময় error এর কারন ও হয় । তাই সফটওয়্যার আনইন্সটলটা ঠিক ভাবে করা জরুরি । আজ যে সফটওয়্যারটা শেয়ার করছি এটা হল আনইন্সটল করার বস । খুব সহজে সফটওয়্যার এর প্রতিটা ট্রাক খুঁজে বের করে আনইন্সটল করে । মানে সফটওয়্যারটা ফুল আনইন্সটল হয় । এটা ডলার দিয়ে কিনতে গেলে অনেক দাম। আমি আপনাদের ফ্রী তে দিলাম ।


যাদের দরকার নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন । ওই ফাইল এর ভিতরে সিরিয়াল আছে ।
ডাউনলোড লিঙ্ক

মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৩

PD-Proxy কি?
PD-proxy একটি নিরাপদ এবং Free VPN service ব্যবহারকারী Software, যার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটারে বিনামুল্যে Internet সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। PD-Proxyতে একটি Free Account করে আপনি প্রতিদিন 100 MB Internet সম্পূর্ণ ফ্রী-তে ব্যবহার করতে পারবেন। এটি Internet এ ব্যবহারিত আপনার সকল ডাটাকে Encrypt করে ডাটাকে নিরাপদ রাখে, যার ফলে অন্য কোনো ব্যবহারকারী বা Hacker-রা আপনার কোনো ডাটা বা তথ্য চুরি করতে পারবে না।

এখন আর কথা না বাড়িয়ে চলুন কিভাবে PD-Proxy এর মাধ্যমে ফ্রী ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হয় তা ধাপে ধাপে জেনে নিই।

ব্যাবহার বিধিঃ
PD-Proxy VPN Service

ধাপ ১# প্রথমে http://www.pdproxy.com/ এই লিঙ্ক এ গিয়ে Signup For FREE লিখাতে ক্লিক করুন।



ধাপ ২# এরপর নিচের ছবির মত একটি রেজিস্ট্রেশন ফরম আসবে। এটা যথাযত ভাবে পূরন করে Signup এ ক্লিক করুন।


ধাপ ৩#  এরপর আপনার দেওয়া Email ID তে একটি Confirmation mail প্রেরণ করা হবে।
আপনার ইমেইল আইডিতে প্রবেশ করে Inbox হতে mail টি ওপেন করে Confirmation Link এ ক্লিক করতে হবে। এরপর তা আবার PD-Proxy ওয়েব সাইটে Redirect হবে।
এরপর এখান থেকে PD-Proxy  Softwareটি download করে নিন।




ধাপ ৪#   ডাউনলোড হবার পর PD-proxy_VPN.zip বা .rar ফাইলটি open করুন। এখান থেকে PD-Proxy.exe ফাইলটি Administrative mode এ open করুন।





ধাপ ৫#  এরপর চিত্রের মত আপনার রেজিস্টার-কৃত User name ও Password দিয়ে Connect বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে connection পেয়ে যাবে।



এখন থেকে প্রতিদিন এভাবে Free 100 MB internet ব্যবহার করুন কোনো ঝামেলা ছাড়াই।
এরপরও কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন। আর কে কে পেরেছেন তা তো অবশ্যই জানাবেন।

********************************ধন্যবাদ********************************




Recent Comments