মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৩

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন?
আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম শত শত ইসলামিক বই।
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

১ম বই-বইঃ হাদীসের নামে জালিয়াতি – প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা

লিখেছেনঃ ড. খোন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর

{পি-এইচ. ডি. (রিয়াদ), এম. এ. (রিয়াদ), এম.এম. (ঢাকা)
অধ্যাপক, আল-হাদীস বিভাগ,
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া}
সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃকুরআন কারীমের পরে রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর হাদীস ইসলামী জ্ঞানের দ্বিতীয় উৎস ও ইসলামী জীবন ব্যবস্থার দ্বিতীয় ভিত্তি। মুমিনের জীবন আবর্তিত হয় রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর হাদীসকে কেন্দ্র করে। হাদীস ছাড়া কুরাআন বুঝা ও বাস্তাবায়ন করাও সম্ভব নয়। হাদীসের প্রতি এই স্বভাবজাত ভালবাসা ও নির্ভরতার সুযোগে অনেক জালিয়াত বিভিন প্রকারের বানোয়াট কথা ‘হাদীস’ নামে সমাজে প্রচার করেছে। সকল যুগে আলিমগণ এসকল জাল ও বানোয়াট কথা নিরীক্ষার মাধ্যমে চিহ্নিত করে মুসলমানদেরকে সচেতন করেছেন।
আমাদের দেশে যুগ যুগ ধরে হাদীসের পঠন, পাঠন ও চর্চা থাকলেও সহীহ, যয়ীফ ও বানোয়াট হাদীসের বাছাইয়ের বিষয়ে বিশেষ অবহেলা পরিলক্ষিত হয়। যুগ যুগ ধরে অগণিত বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও মিথ্যা কথা হাদীস নামে আমাদের সমাজে প্রচারিত হয়েছে ও হচ্ছে। এতে আমরা রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর নামে মিথ্যা বলার কঠিন পাপের মধ্যে নিপতিত হচ্ছি। এছাড়াও দুইভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। প্রথমত, এ সকল বানোয়াট হাদীস আমাদেরকে সহীহ হাদীসের শিক্ষা, চর্চা ও আমল থেকে বিরত রাখছে। দ্বিতীয়ত, এগুলির উপর আমল করে আমরা আলাহর কাছে পু-রস্কারের বদলে শাস্তি পাওনা করে নিচ্ছি।
এই পুস্তকের প্রথম পর্বে হাদীসের পরিচয়, হাদীসের নামে মিথ্যার বিধান, ইতিহাস, হাদীসের নির্ভুলতা নির্ণয়ে সাহাবীগণ ও পরবর্তী মুহাদ্দিসগণের নিরীক্ষা পদ্ধতি, নিরীক্ষার ফলাফল, মিথ্যার প্রকারভেদ, মিথ্যাবাদী রাবীগণের শ্রেণীভাগ, জাল হাদীস নির্ধারণের পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করি এই আলোচনা পাঠকের মনের দ্বিধা ও অস্পষ্টতা দূর করবে এবং হাদীসের নির্ভুলতা রক্ষায় মুসলিম উম্মাহর অলৌকিক বৈশিষ্ট্য পাঠকের কাছে স্পষ্ট হবে।
দ্বিতীয় পর্বে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিভিনড়ব ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও জাল হাদীসের বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, জাল হাদীসের বিষয়ে লেখকের মূলত নিজের কোনো মতামত উলেখ করা হয়নি। দ্বিতীয় হিজরীর তাবেয়ী ও তাবে- তাবেয়ী ইমামগণ থেকে শুরু করে পরবর্তী যুগের অগণিত মুহাদ্দিস রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর নামে প্রচারিত সকল হাদীস সংকলন করে, গভীর নিরীক্ষা ও যাচাইয়ের মাধ্যমে সে সকল হাদীস ও রাবীদের বিষয়ে যে সকল মতামত প্রদান করেছেন লেখক মূলত সেগুলির উপরেই নির্ভর করেছেন এবং তাঁদের মতামতই উল্লেখ্য করা হয়েছে।
পাঠকদের কম্পিউটারে পড়ার সুবিধার্থে বইটিতে Interactive Link অ্যাড করেছে কুরআনের আলো টিম। মানে আপনি যখন সূচীপত্র থেকে কোন বিষয় পড়তে চাবেন, তখন আপনাকে কষ্ট করে বিষয়টা খুঁজতে হবে না। আপনি সুধু বিষয়টির উপর ক্লিক করলেই, আপনাকে সেই বিষয়টি তাৎক্ষণিক দেখাবে। আবার বইটির উপরে Contents এ ক্লিক করলে, আপনাকে সূচীপত্রে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।
Hadith_quranicsite.blogspot
ডাউনলোড করুন এইখান থেকে

আরও কিছু অসাধারণ বই আপনাদের জন্য।

undefined        undefined
    DOWNLOAD                               DOWNLOAD
undefined        undefined
    DOWNLOAD                             DOWNLOAD
undefined        undefined 
        DOWNLOAD                         DOWNLOAD 
undefined        undefined
        DOWNLOAD                         DOWNLOAD 
        
        DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
          DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
       
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
 DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                         DOWNLOAD
         
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
DOWNLOAD                            DOWNLOAD
        
  DOWNLOAD                            DOWNLOAD

DOWNLOAD 

Tagged:

২টি মন্তব্য:

  1. নেক সূরতে ঈমান হরন হচ্ছে সতর্ক থাকুন
    *****************
    খৃষ্টান মিশনারীদের চক্রান্ত!
    ******************
    ভ্রান্ত মেসেজ আদান প্রদান থেকে সতর্ক থাকুন
    কৌশলে ঈমান হরনের প্রচেষ্টা
    -----------------------------
    মেসেজ পাঠালে মনোবাসনা পূ্র্ণ হওয়ার কথা প্রতারনা
    ++++++++
    একে একে কয়েকজন আমার কাছে নীচের এ মেসেজ পাঠিয়েছে।

    "২৭মে ২০১৭ রমজান, রসুল সাঃ বলেছেন যে ব্যক্তি সর্ব প্রথম রমজানের সংবাদ অন্যকে জানাবে তার উপর জাহান্নামের আগুন হারাম হয়ে যাবে"

    এমন আরও অনেকের কাছে এমন মেসেজ সহ আরও বিভিন্ন মেসেজ আসে।

    আমি তাদেরকে জানিয়ে দিলাম যে, এটি রাসুল সা. এর বাণী নয় বরং এটি শয়তানি ওয়াসওয়াসায় ব্যক্তি রচিত উক্তি, যাকে হাদীস বলে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে।

    অন্যকে রমযানের খবর দেয়া নিঃসন্দেহে একটি ভাল কাজ। কিন্তু রাসুল সা. এর যে বাণীর কথা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে এর কোন ভিত্তি নেই। যদি এটি রাসুল সা. বলে থাকেন তাহলে কোথা থেকে এটি সংগ্রহ. করা হয়েছে? এটি কোন কিতাবের কত নম্বর হাদিস?
    এটি রাসুল সা. এর নামে মিথ্যা প্রচার করা হচ্ছে। রাসুল সা. বলেছেন :
    من كذب علي متعمدا فاليتبوا مقعده من النار.
    যে আমার ব্যপারে মিথ্যারোপ করবে (অর্থাত তিনি যা বলেননি তা তার নামে চালিয়ে দেবে ) সে জাহান্নামী। মুসলিম শরীফ হাদীস নং 4।

    তাছাডা রমজান চাদ দেখার উপর নির্ভর করে সে হিসাবে ২৭ মে ২০১৭ এর সুর্যাস্তের ১ সেকেন্ড আগেও কেউ বলতে পারবেনা ঐ দিন রমজান কি না।
    তাছাডা এখন ওহীর যুগও নেই তাহলে ২৭ মে রমজান হবে কি ভাবে জানতে পারল?

    এতে বোঝা যায় আদম সন্তানকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করার জন্য শয়তান বড় আলেম সেজে মানুষের অন্তরে এ মেসেজটি ঢেলে দিয়েছে।

    আর কোরআন ও হাদীসের জ্ঞান না থাকা মানুষগুলো জান্নাত লাভের আশায় এ মেসেজটি প্রচার করছে।

    অথচ মুসলিম শরিফের চার নম্বর হাদীস দ্বারা বোঝা যায় এমন কথার প্রচার জন্নাত নয় বরং জাহান্নামে নিক্ষেপ হওয়ার কারন হয়ে দাড়াবে।

    শুধু এ মেসেজই নয় বরং এ ধরনের আরো অনেক মেসেজ বানিয়ে, মহিলার কণ্ঠ দিয়ে ভিডিও ফুটেজ বানিয়ে, কাবার ইমামের স্বপ্নের কথা বলে, মসজিদে নববীর খাদেমের কথা বলে, আবার নবী সাঃ কাউকে স্বপ্ন যোগে কোন নছিহত করেছেন বলে,আবার কখনো কয়েক হাজার হাজী সাহেবের স্বপ্নের নামে বহু জাল, ভুয়া ও ভিত্তিহীন মেসেজ মানুষের মাঝে প্রচার করা হয়।

    তাই শয়তানের এহেন নেক সুরতে ধোকা থেকে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। এ ধরনের মেসেজ পেয়েই বিশ্বাস করে ফেলব না এবং প্রচার করতে শুরু করে দেব না। বরং এধরনের মেসেজ পেলে বিজ্ঞ আলেমদেরকে জিজ্ঞেস করে মেসেজটির বাস্তবতা সম্পর্কে জেনে নেব।

    তাহলেই আমরা শয়তানের ধোকায় পড়ে প্রতারিত হবো না এবং জাহান্নামের পথ প্রদর্শক কোন কাজে জড়িয়ে পড়া থেকে মুক্ত থাকতে পারব ইনশা আল্লাহ।

    তাছাডা এমন কিছু মেসেজ পাঠালে ৩/৭/ বা ১০ দিনের ভিতরে মনের আশা পুর্ণ হওয়ার কথা বলা হয়ে থাকে, এসব মিথ্যা , শরিয়তে এর কোন ভিত্তি নেই।

    আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে শয়তানী ওয়াসয়াসা থেকে হেফাযত করুন।

    ঈমান হরণকারী চক্রান্ত ও কাজকর্ম থেকে নিরাপদে থাকার তাওফিক দান করুন।
    এম আবদুল্লাহ ভুঁইয়া।

    উত্তরমুছুন

Recent Comments